#পুন্ড্ররিক_বিদ্যানিধি-#বাসুদেব-#মুকুন্দ

 সকলের জন্যে ভীষ্মদেবের ৯টি উপদেশ ১। ক্রোধ না করা ২। মিথ্যা কথা না বলা ৩। সম্পদ সমভাবে বন্টন করা ৪। ক্ষমা করা ৫। কেবল বিবাহিত পত্নীর দ্বারাই সন্তান উৎপাদন করা ৬। দেহে ও মনে শুদ্ধ হওয়া ৭। কারো প্রতি শত্রুভাবাপন্ন না হওয়া ৮। সরল হওয়া ৯। আশ্রিত অথবা অধীনস্তদের পালন করা । তাছাড়া ভীষ্মদেব আরো কিছু উপদেশ দিয়েছেন ১। ক্রোধ থেকে মুক্ত হবার জন্য ক্ষমা করতে শিখতে হবে । ২। অবৈধ বাসনাসমূহ থেকে মুক্ত হবার জন্য ভবিষৎ পরিকল্পনা করার প্রবণতা ত্যাগ করতে হবে । ৩। আধ্যাত্মিক অনুশীলনের দ্বারা ঘুমকে জয় করা যায় ৪। সহনশীলতার দ্বারা কেউ বাসনাসমূহ এবং বিদ্বেষকে জয় করা যায় । ৫। নিয়ন্ত্রিত আহারের দ্বারা কেউ বিভিন্ন রোগের উপদ্রব পরিহার করতে পারবে । ৬। আত্ম-সংযমের দ্বারা মিথ্যা আশা থেকে মুক্ত হওয়া যায় । ৭। অপ্রত্যাশিত সঙ্গ পরিহার করে অর্থ বাচানো যায় । ৮। যোগ অনুশীলনের দ্বারা ক্ষুদা ও তৃষ্ণা জয় করা যায় । ৯। জগতের অনিত্যতার সম্বন্ধে জ্ঞান আহরণের ফলে বিষয়-তৃষ্ণা নিবারন করা যায় । ১০। ভোরে শয্যা ত্যাগ করার দ্বারা বিহ্বলতা জয় করা যায় । ১১। তথ্য নির্ধারনের মাধ্যমে মিথ্যা তর্ক জয় করা যায় । ১২। গাম্ভীর্য এবং মৌনতার দ্বারা

  একবার এক পর্যটক মেক্সিকোয় গেলেন; জেলেদের মাছের খুব প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন, “আচ্ছা, মাছ ধরতে আপনাদের কত সময় লাগে?” “বেশিক্ষণ না” জেলেদের এক কথার উত্তর। “তাহলে আপনারা আরও বেশি সময় দিয়ে আরও বেশি মাছ ধরেন না কেন?” লোকটা প্রশ্ন করেন। জেলেরা বলেন, "আমরা যে মাছে ধরি তাতে আমাদের প্রয়োজন মিটে যায়"। “তাহলে মাছ ধরার পর বাকি সময়টা আপনারা কী করেন?” লোকটা জিজ্ঞাসা করে। জেলেরা জবাব দেয়, “আমরা ঘুমায়, মাছ ধরি, বাচ্চাদের সাথে খেলা করি, বৌয়ের সাথে খাই, সন্ধ্যায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেই, মজা করি, হাসি, গলা ছেড়ে গান গাই…”। পর্যটক তাদেরকে থামিয়ে বলেন,“আমি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেছি। আমি আপনাদেরকে বুদ্ধি দিয়ে সাহায্য করতে পারি। আপনাদেরকে আরও বেশি সময় দিয়ে মাছ ধরতে হবে, বাড়তি মাছগুলো বিক্রি করে মাছ ধরার বড় নৌকা কিনতে হবে। ”   “তারপর?” জেলেদের প্রশ্ন। “আপনারা বড় নৌকার সাহায্যে বেশি মাছ ধরবেন, বেশি আয় করবেন। সেটা দিয়ে আরও বড় দুটা, তিনটা বা আরও বেশি নৌকা কিনবেন। একসময় মাছ ধরার নৌবহর বানিয়ে ফেলবেন। তখন মধ্যসত্ত্বভোগী ব্যবসায়ীদের কাছে মাছ বিক্রি না করে, সরাসরি মাছ প্রসেসিং ফ্যাক্টরি

  এটি একটি কমপ্লিট এনা-র্জি প্যাকেজ, যার দ্বারা লক্ষ লক্ষ মানুষ উপকৃত হচ্ছে, শারীরিক ও মানুষিক শক্তি বিকাশে এটি চমৎকার ভুমিকা রাখে।    প্রাকৃতিক সব উপাদান দিয়ে তৈরিকৃত এই চমৎকার প্যাকেজটি-যাবতীয় পুষ্টি গুণাগুণ এই এক প্যাকেজে পাওয়া যায় তাই,    আমাদের সবার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় এটিকে রাখা উচিত।   এই মধু mixed বাদামের রয়েছে চমৎকার সব গুনাগুন!   এটা যেমন আমাদের হাড় ক্ষয়- রক্তস্বল্পতা পূরণ হয় তেমনই শরীরকে রাখে একটিভ।    খাবারটি নিয়মিত সেবনে মস্তিষ্ক সতেজ থাকে, শারীরিক মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখে,    এর বিভিন্ন উপাদান তারুণ্য ধরে রাখে ও প্রচুর শক্তি যোগায়।   এছাড়াও এটা হচ্ছে অত্যন্ত সুস্বাদু খাবার। তাই আজই খাওয়া শুরু করুন   এই মিক্সড হানিনাট এ রয়েছে- চমৎকার সব উন্নমানের দামি উপাদান-    খাটি মধুঃ মধু সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই  মধুর উৎস প্রকৃত ফুল।   সাদা তিলঃ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে সাদা তিল।    সাদা তিলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় পাচন ক্রিয়াকে মজবুত করে।   সাদা তিলে এমন সমস্ত উপাদান আছে যা খেলে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে।    ক্যালসিয়াম, ফসফরাস থাকায়

  ভগবানের সামনে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করার সঠিক ভঙ্গি হচ্ছে এটা।    পুরুষ এবং মহিলার জন্য আলাদা।    প্রণাম মানে: 'প্র' অর্থ সামনে বা আগে, এবং 'নাম' অর্থ বাঁকানো বা প্রসারিত করা।    সম্মিলিত পরিভাষায়, এর অর্থ ভগবানের সামনে 'শ্রদ্ধার সহিত নত হওয়া',।     সাষ্টাঙ্গ =সহ+অষ্টাঙ্গ। এটি একটি সংস্কৃত শব্দ যার অর্থ আট অঙ্গ দ্বারা প্রণাম।    আটটি অঙ্গ হল- মস্তক,হস্ত,বক্ষ, মন,জানু,দৃষ্টি, বাক্য,চরণ।    শাস্ত্রমতে চক্ষু দ্বারা দর্শন,মন দ্বারা প্রশংসা,হস্ত জোড় করে মস্তক,বক্ষ,জানু ও চরণ ভূমি লগ্ন করে প্রণাম করাকে অষ্টাঙ্গ /সাষ্টাঙ্গ প্রণাম বলে।   পঞ্চাঙ্গ =পঞ্চ+অঙ্গ অথাৎবাহুদ্বয়, জানুদ্বয়, মস্তক, বাক্য ও চক্ষুঃ এই পঞ্চাঙ্গকে পঞ্চাঙ্গ-প্রণাম বলে।   অত্যন্ত ভীড়,ঠেলাঠেলি কিংবা চলন্ত গাড়ির মধ্যে থেকে কোন মতে হাত জোড় করে মাথায় বৃদ্ধাঙ্গুলি স্পর্শ করে প্রণাম নিবেদন করলেও মন্দিরে এসে অবশ্যই সাষ্টাঙ্গে বা পঞ্চাঙ্গে প্রণাম করাই কর্তব্য।   এই মূর্তিটি শ্রী শারদা পরমেশ্বরী দেবস্থানম, শ্রী শৃঙ্গেরী শঙ্কর মঠ গুন্টুর অন্ধ্রপ্রদেশ আছে।     © সংগৃহীত